ঢাকা, শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪ ()
শিরোনাম
Headline Bullet আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন আমাদের জাতির জন্য বিএনপি-জামায়াত অভিশাপ Headline Bullet দায়িত্বহীনতার কারণে ঈশ্বরদীর ট্রেন দুর্ঘটনা : রেলমন্ত্রী Headline Bullet কাজী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ Headline Bullet রাজবাড়ীতে চিত্রনায়িকা রোজিনার ঈদ উপহার বিতরণ Headline Bullet পুলিশের বিশেষ অভিযানে গাঁজার গাছসহ গ্রেফতার-০১ Headline Bullet কুষ্টিয়ায় আ.লীগ নেতাকে বাড়িতে তুলে নিয়ে নির্যাতন Headline Bullet বালিয়াকান্দিতে ডাকাতির লুন্ঠিত মালামালসহ ৫আসামী গ্রেপ্তার Headline Bullet  পবিত্র রমজানে ঘাস দিয়ে ইফতার করছেন ফিলিস্তিনিরা Headline Bullet কাল  হতে পারে উপজেলা নির্বাচনের তফসিল Headline Bullet সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মন্তব্য করেছেন আমি মন্ত্রী কি নিজে গিয়ে বাস রং করব

তিন কিশোরী ধর্ষনঃধর্ষকসহ দুইসহযোগী গ্রফতারঃ

চট্টগ্রাম মহানগরীর খুলশী থানা এলাকায় তিন কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এই ঘটনায় পুলিশ দুইজন ধর্ষক ও ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে একজনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সেগুনবাগান ৫নম্বর লেইনের কামাল উদ্দিনের মোহাম্মদ লিটন (৩৭), লালখান বাজার তুলাপুকুর পাড় এলাকার শাহজাহান সরদারের ছেলে সোহেল রানা রাজু (২৮)। এ ছাড়া ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছে ওমর ফারুক (৪৬) নামের আরো একজন।

দুই ধর্ষকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মহানগর পুলিশের বায়েজিদ জোনের সহকারী কমিশনার পরিত্রাণ তালুকদার। তিনি বলেন, তিনজনকে গ্রেপ্তার এবং একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে সোপর্দ করে রিমান্ড জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করা হয়েছে। ধৃত সোহেল রানা বাস চালক। লিটন আগে বাস চালাতেন। এখন একটি বাসের মালিক।

পুলিশ জানায়, গত ২৯ জুলাই বায়েজিদ থানার ধ্বনি পাহাড় এলাকার তিন কিশোরী পরিবারের সঙ্গে রাগ করে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। তারা ঘুরতে ঘুরতে রাতে পৌঁছে খুলশী থানার টাইগারপাস এলাকায়। সেখানে পৌঁছানোর পর তিন কিশোরীকে দেখে তাদের সঙ্গে কথা বলে ভাব জমায় একজন। পরে তাদের রাতে থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে খুলশী আবাসিক এলাকার তিন নম্বর রোডের একটি বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে নেওয়ার পর দুই যুবক মিলে তিনজনকে ধর্ষণ করে এবং ভোরে সেখান থেকে পালিয়ে যায়।
পরদিন তিন কিশোরী বাসায় গিয়ে পরিবারকে এই বিষয়ে জানায়। শেষে পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলার তদন্ত পর্যায়ে পুলিশ ধর্ষণের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। আর ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগে ওই বাড়ির প্রহরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই বাড়িতে প্রহরী একা থাকেন এবং লিটন আগে থেকেই ওই বাড়িতে গাড়িচালক হিসেবে চাকরি করত। সেই সুবাদে তাদের পরিচয় ছিল। ঘটনার রাতে নৈশ প্রহরীর মোবাইল ফোনের কললিস্টের সূত্র ধরে ধর্ষকদের শনাক্ত করতে সক্ষম হয় পুলিশ।



     এই বিভাগের আরো খবর